View:211
প্রতিষ্ঠানের কিছু কথা

নবারুণ সার্ভে এন্ড পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট সরকার অনুমোদিত মান সম্মত বেসরকারী সার্ভে ইন্সটিটিউট সংক্ষেপে NSPI

* মানসম্মত শিক্ষাদান, সাধ ও সাধ্যের মধ্যে কম খরচে দক্ষ সার্ভেয়ার ও প্রকৌশলী তৈরীর জন্য আমরা প্রতিশ্রæতিবদ্ধ।
* Global Village Context-এ আন্তর্জাতিক মানের মিডলেভেল ইঞ্জিনিয়ার ও সার্ভেয়ার তৈরি করে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখাই আমাদের অঙ্গীকার।
* বরণ্যে শিক্ষাবিদগণ নবারুণ সার্ভে এন্ড পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এ অধ্যক্ষ, কাউন্সিলর ও উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
* উচ্চ শিক্ষিত দক্ষ অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা NSPI এর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
* NSPI এর খন্ড কালীন শিক্ষাবিদগণ বিভিন্ন কলেজ ও সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের কর্মরত অভিজ্ঞ শিক্ষক।
* সর্বাধিক গুরুত্বসহ প্রাকটিক্যাল ক্লাস করার অঙ্গীকার। ক্যাম্পাস দলীয় রাজনীতি, ধূমপানসহ মাদক মুক্ত রেখে শিক্ষার্থীদের আদর্শ নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ ও অঙ্গিকার।
* গণিত, বিজ্ঞানসহ সকল জটিল বিষয় সমূহের জন্য অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা।
* অভিভাবকদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষার মাধ্যমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত রাখা এবং শিক্ষার্থীদের শিক্ষার অগ্রগতি অবহিত করা।
* শিক্ষার মাধ্যমে আত্ম-বিশ্বাস, মানবিক গুনাবলির বিকাশ এবং দেশপ্রেম জাগ্রত করা।
* নিয়মিত ঈড়ঁহংবষরহম ধহফ এঁরফধহপব এর ব্যবস্থা এবং সাপ্তাহিক পরীক্ষা নেওয়া।
* বাধ্যতামূলক ১০০% ক্লাশে উপস্থিতি।
* দূরের ছাত্রছাত্রীদের জন্য আবাসিক ব্যবস্থা।
* ডিজিটাল টাইম অ্যাটেনড্যন্স।
* CCTV দ্বারা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নজরদারী।
* ইউনিফর্ম বাধ্যতামূলক। ইউনিফর্ম ছাড়া ভিতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় না।

চাকুরীর সুযোগ :

ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করার পর দেশের বিভিন্ন সরকারি, আধা-সরকারি/স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের উপ-সহকারী প্রকৌশলী/সার্ভেয়ার পদে দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা পদমর্যাদায় নিয়োগ পেয়ে পদোন্নতির মাধ্যমে নির্বাহী প্রকৌশলী পর্যন্ত পদমর্যাদা লাভ করা যায়। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানীতে অত্যন্ত আকর্ষণীয় বেতনে চাকুরীর সুযোগ আছে। দেশের সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ এবং বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজ, মাদরাসা, ভোকেশনাল। স্কুলে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া যায়। ঘঝচও থেকে পাস করা শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা নেয়া হয়।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের চাকুরির নিশ্চয়তা:

বাউফল উপজেলায় স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা প্রাইমারিসহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা প্রায় ৪৫০টি, বর্তমান সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রত্যেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২জন করে আইসিটি শিক্ষক নিবে। এই মর্মে প্রায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার দিয়েছে। কিন্তু কম্পিউটারের শিক্ষক দেয়া সম্ভব হয়নি। কারণ কম্পিউটার সরকার বিদেশ থেকে খ.ঈ করে ক্রয় করে নিয়ে আসছে। কিন্তু আইসিটি শিক্ষক আনা সম্ভব হয়নি। কারণ যোগ্যতাসম্পন্ন আইসিটি শিক্ষক দেশেই তৈরি করতে হবে। একটু পর্যবেক্ষন করলে বুঝতে পারি পুরো বাউফল উপজেলায় কম্পিউটারে পাশ করা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার শিক্ষকের সংখ্যা হাতে গোনা ২০ থেকে ৩০ জন হতে পারে। আর একটু খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন আগামী ৫ বছরে ১০০ জনের বেশী কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সম্ভাবনা কম ধরে নেন ১০০ জন হলো, তাহলে ৫০-১০০ জন ইঞ্জিনিয়ার সবাইর চাকুরি হলো। ৪৫০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৯০০ পদের মধ্যে ১৫০ জন শিক্ষার্থীর সবাইর চাকুরি হলেও ৭৫০টি পদ খালী থাকবে। যেহেতু উক্ত পদের সংখ্যার তুলনায় চাকুরী প্রার্থী নেই। যদি কারো সার্টিফিকেট থাকে তথা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হয় তা হলে তাদের জন্য সে অপ্রতিদ্বন্ধী। তাহলে কী আমরা বুঝতে পারি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চাকুরি নিশ্চয়তা কতখানী। এতো গেল একটি মাত্র ডিপার্টমেন্টের কথা। সরকারী এবং বেসরকারীভাবে এ রকম অনেক ডিপার্টমেন্ট রয়েছে।

ফলাফল মূল্যায়ন:
ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করার পর বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। সরকারী পলিটেকনিক ও ঘঝচও থেকে পাস করার পর প্রাপ্ত সার্টিফিকেট একই। কারণ সব সার্টিফিকেটই সরকারি।

ফ্রি সুবিধাসমূহ:
সেমিস্টার ফি ফ্রি।
রেজিস্ট্রিকৃত শিক্ষার্থীর প্রতিষ্ঠানে আসা যাওয়ার জন্য বাস পরিবহন ফ্রি।

ইউনিফর্ম:
ইউনিফর্ম বাধ্যতামূলক
(যা প্রতিষ্ঠান থেকে নির্ধারিত ফি দিয়ে নিতে হবে)

বৃত্তি ও উপবৃত্তি সমূহ:
সকল ক্লাসটেস্টে অংশগ্রহণ করে প্রত্যেক বিষয়ে পাশ করতে হবে।
সেমিষ্টার পরীক্ষায় অ+ পাওয়া শিক্ষার্থীর পরবর্তী সেমিষ্টার পর্যন্ত প্রতি মাসে ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা বৃত্তি প্রদান করা হবে।
৭০% ছেলে শিক্ষার্থীর এবং ১০০% মেয়ে শিক্ষার্থীর প্রতি সেমিস্টারে ৪,০০০/- (চার হাজার) টাকা উপবৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে।
বিঃ দ্রঃ বৃত্তি বা পুরুস্কার পেতে হলে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ধার্যকৃত টিউশন ফি নিয়মিত করা হয়েছে তার প্রমাণ থাকতে হবে।
শিক্ষার্থী যদি প্রতিষ্ঠান থেকে কোন আর্থিক সাহায্য নিয়ে থাকে তা হলে কোন বৃত্তি বা উপবৃত্তি পাবে না।